রাজশাহী নগরীতে ওমর ফারুক শান্ত (২৬) নামের জামায়াতে ইসলামীর শ্রমিক সংগঠন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের এক কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি রিপনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুর ১টায় রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন আরএমপি’র মুখপাত্র পুলিশ সুপার (এসপি) গাজিউর রহমান। এসময় রাজপাড়া থানার ওসি আব্দুল মালেকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে এসপি গাজিউর রহমান জানান, রাজপাড়া থানার আলীগঞ্জ পূর্বপাড়ার আব্দুস সাত্তারের ছেলে শান্ত পার্শ্ববর্তী বুসুয়া গ্রামের দাদন ব্যবসায়ী রিপন ও তার ভাই নয়নকে দীর্ঘদিন ধরে দাদন ব্যবসা বন্ধ করার অনুরোধ করে আসছিলেন। এ বিষয়কে কেন্দ্র করেই দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ তীব্র হয়।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আলীগঞ্জ পূর্বপাড়া এজাজের চায়ের দোকানের সামনে গলির ভেতরে শান্তর সঙ্গে রিপন পক্ষের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রিপন, তার ছোট ভাই নয়ন, নয়নের বন্ধু রুবেলসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজন শান্তকে ঘিরে ফেলে।
পুলিশ জানায়, রিপনের নির্দেশে তারা ধারালো ছুরি ও চাপাতি দিয়ে একাধিকবার এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। গুরুতর আহত অবস্থায় শান্ত মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পরপরই আরএমপির রাজপাড়া থানা পুলিশ, ডিবি এবং সিটিটিসি যৌথভাবে অভিযান শুরু করে। রাতভর তল্লাশি অভিযান চালিয়ে অবশেষে বৃহস্পতিবার ভোরে রাজশাহীর বাঘা থানার নারায়ণপুর গ্রাম এলাকা থেকে প্রধান আসামি রিপনকে গ্রেফতার করা হয়।
এ ঘটনায় রাজপাড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে জানিয়ে এসপি গাজিউর রহমান বলেন, বাকি আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এদিন সকালে গ্রেফতার রিপনকে আদালতে পাঠিয়ে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হবে।
এদিকে শান্ত হত্যার ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিবার ও স্থানীয়রা দ্রুত বাকি আসামিদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুর ১টায় রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন আরএমপি’র মুখপাত্র পুলিশ সুপার (এসপি) গাজিউর রহমান। এসময় রাজপাড়া থানার ওসি আব্দুল মালেকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে এসপি গাজিউর রহমান জানান, রাজপাড়া থানার আলীগঞ্জ পূর্বপাড়ার আব্দুস সাত্তারের ছেলে শান্ত পার্শ্ববর্তী বুসুয়া গ্রামের দাদন ব্যবসায়ী রিপন ও তার ভাই নয়নকে দীর্ঘদিন ধরে দাদন ব্যবসা বন্ধ করার অনুরোধ করে আসছিলেন। এ বিষয়কে কেন্দ্র করেই দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ তীব্র হয়।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আলীগঞ্জ পূর্বপাড়া এজাজের চায়ের দোকানের সামনে গলির ভেতরে শান্তর সঙ্গে রিপন পক্ষের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রিপন, তার ছোট ভাই নয়ন, নয়নের বন্ধু রুবেলসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজন শান্তকে ঘিরে ফেলে।
পুলিশ জানায়, রিপনের নির্দেশে তারা ধারালো ছুরি ও চাপাতি দিয়ে একাধিকবার এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। গুরুতর আহত অবস্থায় শান্ত মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পরপরই আরএমপির রাজপাড়া থানা পুলিশ, ডিবি এবং সিটিটিসি যৌথভাবে অভিযান শুরু করে। রাতভর তল্লাশি অভিযান চালিয়ে অবশেষে বৃহস্পতিবার ভোরে রাজশাহীর বাঘা থানার নারায়ণপুর গ্রাম এলাকা থেকে প্রধান আসামি রিপনকে গ্রেফতার করা হয়।
এ ঘটনায় রাজপাড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে জানিয়ে এসপি গাজিউর রহমান বলেন, বাকি আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এদিন সকালে গ্রেফতার রিপনকে আদালতে পাঠিয়ে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হবে।
এদিকে শান্ত হত্যার ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিবার ও স্থানীয়রা দ্রুত বাকি আসামিদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে।
মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :